গতরাতে মিলিকে টেক্সীতে বাসায় পৌছে দেবার দায়িত্ব পেয়ে রীতিমতো উত্তেজিত।শ্যালিকাকে এই প্রথম একা একা টেক্সিতে নিয়ে যাবো। পথে কী ঘটতে পারে দুজনেরমধ্যে? কী অজুহাতে ধরবো ওকে? প্রথমে কী হাত ধরবো নাকি সরাসরি বুকে হাত দেবো। সেকি খুশী হবে নাকি মাইন্ড করবে। বুঝতে পারছি না। টেক্সীতে উঠেপাশাপাশি বসলাম।-শীত লাগছে?-একটু একটু-আরো কাছে এসে বসো-আচ্ছা-লজ্জার কিছু নেই, এদিকে আসো আরো, নাহয় গলায় ঠান্ডা লাগবে। সুয়েটার নাওনি কেন।আমিবামহাতটা দিয়ে কোমরে ধরে আকর্ষন করলাম আমার দিকে। তারপরও হাত ছাড়লাম না।কোমরে ধরে রাখলাম। মিলি কিছু বললো না। আমি ওর দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিয়েতাকালাম। সে হাসলো। আমি ভাবলাম চুমুতে যাবো কি না। ওকে আদুরে লাগছে টেক্সীর আলো আধারে। বামহাতে কোমরের কাছে পেটের নরম মাংসে আমার হাতটা ওকেহালকা খামচে ধরে রেখেছে। ধোনটা শক্ত হয়ে গেছে আপনা আপনি। শালীকে আজ ছাড়বোনা। পুরো বিশ মিনিট হাতাবো। মিলি এখনো চুপচাপ। বাধাও দিচ্ছে না, নিজেরহাতটাও আমাকে দিচ্ছে না। কোলের ওর ওর দুটো হাত। আমি ডান হাতে ওর একটা হাতধরে আমার উরুর উপর রাখলাম। ও প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে তাকালো আমার দিকে। আমিহাসলাম।-এখন একটু আরাম লাগছে না?-লাগছে, উষ্ণ উষ্ণ লাগছে-আরোচেপে আসো উষ্ণতা লাগবে বেশী। লজ্জার কিছু নেই। আমরা শালী-দুলাভাই। শালীদুলাভাই একটা পর্যায় পর্যন্ত আইনগত ভাবেই কাছাকাছি হতে পারে প্রকাশ্যেই-তাই? কেমন সেটা-ধরো, তুমি বিয়ের দিন যদি বেহুশ হয়ে যাও, অথবা তোমাকে বরের গাড়ীতে তুলতে হবে।তখন আমি ছাড়া তোমাকে আর কেউ ধরতে পারবে না। একমাত্র দুলাভাইই শালীর গায়েহাত দিতে পারে।-হুমম, সেটা ঠিক, কিন্তু কেমন লজ্জা লাগে না?-তুমি কি আমাকে লজ্জা পাও বলতে চাচ্ছো?-না না, আপনাকে লজ্জা পাবো কেন-তাহলে কাছে আসো, তোমাকে আরো উষ্ণতা দেই।আমিওকে আরো আকর্ষন করে কাছে টানলাম। ওর পেটের মেদ খামচে ধরলাম বামহাতে। নরমমাংস। হাত আরো উপরে তুলতে লাগলাম। ব্রার ঠিক নীচের ধারের স্পর্শ পেয়েথামলাম। আর এক আঙুল উপরে ওর ব্রা এবং বাম স্তন। একটা আঙুল দিয়ে স্তনের স্পর্শ নিলাম। কোমল স্তন শক্ত ব্রার ভেতর আবদ্ধ। আমি আঙুলটা ওর স্তনেডুবিয়ে দিয়ে বললাম--তুমি জানো বিয়ের আগে মেয়েদের এই জিনিসের যত্ন নিতে হয়?-না, জানি না-তাহলেশোনো, তুমি এরকম শক্ত ব্রা পরবা না। এটা ত্বকের ক্ষতি করে। সব স্বামীরাচায় কোমল স্তন। কিন্ত শক্ত ব্রা তোমার স্তনের ত্বক খসখসে করে দেয়। আমিজানি না তুমি কতদিন এরকম শক্ত ব্রা পরছো-এটা বেশী শক্ত, আমার ভালো লাগে না। আমার অন্য ব্রাগুলো আরো নরম।-আমি তোমাকে দুই সেট কিনে দেবো। কাউকে বলো না, তুমি পরে আরাম পাবে। মেয়েরা লজ্জায় সঠিক ব্রা কিনতে পারে না।-তাহলে তো খুব ভালো হয়-তোমার সাইজ কতো-৩৬ বোধহয়-এখানেবোধহয় চলবে না, সঠিক বলতে হবে। তবে সাইজ ধরে মনে হচ্ছে। ৩৬ এর কম হবে। (আমি এই পর্যায়ে হাতটা ওর স্তনে বসিয়ে মাপ নেবার ভান করলাম। পুরোস্তনটাটিপ দিলাম। টিপে ধরে রাখলাম। তারপর বুলাতে লাগলাম।)-ভাইয়া সুরসুরি লাগছে।-টিপলে সুরসুরি লাগে-না, হাত বুলালে-আচ্ছা বুলাবো না, টিপে ধরছি শুধু।-আপনি দুষ্টু একটা।আমিতখন ওর ডানহাতটা আমার ডানহাতে একটু একটু করে আমার দুই রানের মাঝখানেরাখলাম এনে। ধোনের ঠিক ওপরে। ভেতরে শক্ত খাড়া ধোন, জাঙিয়ার চাপে আছে। ওরহাতটা পড়তেই আরো লাফ দিল। বামহাতে দুধ টিপছি বলে ও ডানহাতে মনোযোগ নেই, সেই সুযোগে আমি ডানহাতটা ধোনের সাথে চেপে ধরে রাখলাম। ভয় পাচ্ছি মাল বেরহয়ে যায় কিনা। এত বেশী উত্তেজিত আমার ধোন।-মিলি-তোমার স্বামী ভাগ্যবান। তোমার দুধ এত টাইট। খুব ভালো লাগছে। আমার কী ইচ্ছে হচ্ছে জানো?-কী?-এগুলো কচলে কচলে কামড়ে খেয়ে ফেলি- কী রাক্ষস আপনি!!!-সত্যি, তোমার আপুর গুলো ধরে এরকম লাগেনি। তোমারগুলো আলাদা। অনেক বেশী সেক্সী।-ভাইয়া, আস্তে আশে পাশের লোকে দেখছে-আরে বুঝবে না, আমি ওড়নার ভেতরে টিপছি। তোমার ব্রা খুলে ধরতে পারলে খুব ভালো লাগতো।-কিন্তু এখানে কীভাবে খুলবেন-এখানে না, অন্য সময়-ঠিক আছে-বাসায় কখনো সুযোগ পেলে।-বাসায় কীভাবে, সবাই আছে না-অন্য কোথাও যেতে চাও-কোথায় যাবেন-কোন হোটেলে-আমার দুধ দেখার জন্য হোটেলে যাবেন?-যাবো না কেন, তোমার-আমার দুজনেরই তো প্রয়োজন-আমার কী প্রয়োজন-তোমারও শিখতে হবে না?-কী শিখতে হবে-ওমা বিয়ের পর কীভাবে কী করতে হয় তোমাকে জানতে হবে না? তুমি পুরুষ দেখেছো আগে?-না দেখিনি,-আমি তোমাকে দেখাবো পুরুষ কী চায় কীভাবে চায়-আপুনি জানলে রাগ করবে-আপু জানবে কীভাবে, আপুকে তো বলবো না, শুধু তুমি আর আমি,-আচ্ছা ঠিক আছে-আমার এটা কী টাইট হয়ে আছে দেখেছো?-ওমা এটা এত শক্ত কেন, হাড্ডির মতো-এটাই পুরুষের অস্ত্র। এটাই তোমাকে দেখাবো আমাদের পরবর্তী সেশানে।-আপনার লজ্জা করবে না?-তোমার সাথে কিসের লজ্জা, তোমাকে তো আমি তোমার আপুর মতো আপন মনে করি-সত্যি? না চাপা মারছেন-চাপা না, সত্যি। এই যে তোমার হাতটা এটার ওপরে আছে আমার কী আনন্দ হচ্ছে। ইচ্ছে হয় জিপার খুলে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।-এখন খুললে লোকে দেখবে। এমনি প্যান্টের উপর দিয়ে ধরি।-তুমি কচলাও-ব্যাথা পাবেন না?-তোমার দুধ কচলাচ্ছি যে তুমি ব্যাথা পাও?-না-আরাম লাগছে টিপ খেতে?-লাগছে-সেরকম আমারো আরাম লাগছে, তুমি আমারটা টেপো, আমি তোমারটা। এটা দিয়ে কী করে জানো?-জানি না-এটা তোমাদের এখানে যে ছিদ্র আছে তার ভেতর ঢোকায় (ইঙ্গিত করলাম ওর দুই রানের মাঝখানে)-কীভাবে ঢোকায় এতবড় জিনিস-আরেসেটাই তো মজা। তোমার শরীরে যে আনন্দ তা সেই ছিদ্রের জন্যই তো। আমার এইটালম্বায় প্রায় ৭ ইঞ্চি, তোমার ছিদ্রও সেরকম লম্বা, বাইরে থেকে বোঝা যায় না।আমি যে তোমার দুধ টিপছি তার ফলে তোমার ওখানে পিচ্ছিল কিছু পানি আসবে, সেটাতোমার ছিদ্রকে পিছলা করে ফেলবে। তারপর আমি এটা তোমার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলেব্যাস, কাজ শেষ।-এটা ওখানে ঢোকায় কেন-আরে পাগল বলে কী, তুমি ওটাও জানো না-ওটাইতো সেক্স, নারীপুরুষ ওটার জন্যই তো বেচে থাকে। মানুষের প্রধান আনন্দ। ওটারজন্যই তো বিয়ে করে মানুষ। বাচ্চাকাচ্চা সবতো ওটার জন্যই হয়। অনেক অনেককাজ। তুমি দেখছি কিছুই জানো না। তোমাকে অনেক ট্রেনিং দিতে হবে।-আমি আসলে লজ্জায় কাউকে জিজ্ঞেস করতে পারিনি। এখন আমার পরিস্কার হচ্ছে সবকিছি-আরো পরিস্কার হবে আমরা হোটেলে নিজের হাতে যখন সব করবো তখন-তবে আমি কনডম নিয়ে আসবো, না হলে তুমি প্রেগনেন্ট হয়ে পড়তে পারো-কনডম কিভাবে করে-আমি দেখাবো, খুব সহজ। তবে মজা একটু কম লাগবে আমার, তবু তোমার জন্য আমি নিরাপদ ব্যবস্থাই করবো। তুমি কিচ্ছু ভেবো না।মিলি খুব খুশী হলো শুনে। টেক্সী পৌছে গেছে ওদের বাসার কাছে।