আমি বাংলাদেশের চট্টগাম জেলার সীতাকুন্ড এলাকায় আমার এক বন্ধুর সাথে দারোগার বাড়ীতে লাইন ম্যান এর পরিবারে যাতায়াত করতাম।লাইনম্যানকে আমি দেখেনী আমার যাতায়াতের আগেই তিনি মারা গেছে।আমি প্রথম যেদিন যাই তার ছোট মেয়ে নার্গিসকে আমার নজরে পরে,তার বর্ননা এইরুপ,টানা টানা চোখ,কোন পুরুষের দিকে তাকানোর সময় মনে হয় যেন সেক্স আহবান করছে।পুস্টগাল মনে চায় যেন এখনি একটা কামড় বসিয়ে দিই,মাঝারী পাছা মনে চায় দুহাতে খাপড়ে ধরি,উন্নত দুধ দেখলে মন চাইবে এখনি চোষা আরম্ভ করি।এক কথায় যে দেখুক না কেন, তাকে চোদতে ইচ্ছা করবেনা এমন পুরুষ নাই।আমার ইচ্ছা জাগল যে ভাবেই হউক নার্গিস আমি চোদবই।আমি তার মা বোন ভাই সবার সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে তুললাম।প্রায় প্রতিদিন নার্গিসের বাড়ীতে আসা যাওয়া করতে লাগলাম।এমনি ভাবে নার্গিসের সাথেও প্রেমের অভিনয়ে প্রেম শুরু করলাম।অভিনয় বলছি এজন্য নার্গিস যতই সুন্দর হউক তার ফেমিলি আমার যোগ্য ছিলনা,নারগিসের শিক্ষা ও তেমন নাই,তাই প্রথম থেকে কখনো তাকে বিয়ে করার ইচ্ছা আমার জাগেনী।শুধু সুযোগ বুঝে কয়েকবার চোদতে পারলে আমার সারে।নারগিস আমার প্রেমে পরল,বলে রাখা ভাল নারগিসের পরিবার সকলেই সকলের সাথে প্রায় ফ্রি এবং এতে তার গারজিয়ানরাও তেমন কিছু মনে করেনা।আমর প্রেমে নারগিস হাবুডুবু খাচ্ছে,নারগিস ভাবতে শুরু করল আমার সাথে ঘর বাধার,আমি শুধু তার এ আশাকে আরও প্রজ্জলিত করে দিলাম।নারগিস আমায় ছাড়া কিছু কল্পনা করেনা,আমি যা বলি নারগিস এক মনে তা পালন করতে শুরু করল, আমি বুঝলাম নারগিসকে চোডা সময়ের ব্যাপার মাত্র।একদিন নারগিসের পুরো পরিবার এক বিয়ের অনুষ্ঠানে গেছে,নারগিস অসুস্থতার ভান ধরে সে বিয়েতে যায়নি।নারগিস সম্পুর্ন একা, আমাকে খবর দিল, আমি গেলাম, গিয়ে দেখি আমার মাগী আমার জন্য অপেক্ষা করছে চোদন খাওয়ার জন্য। আমি যাওয়ার সাথে সাথে নারগিস আমাকে চোদন কর্মে আহবান করল।আমি কাল বিলম্ব না করে তার দুধ টেপা শুর করে দিলাম,দাড়িয়ে দাড়িয়ে অনেক্ষন নারগিসের দুধ টেপলাম,শরীরের উপরের অংশ খুলে ফেললাম,ডান হাতে জড়িয়ে ধরে একটা দুধ গালে তুলে নিলাম আরেকটা দুধ বাম হাতে টিপতে লাগলাম।নারগিস তার একটা হাত দিয়ে আমার বলুটা কে আলতু ভাবে কচলাতে লাগল।নারগিসের পেন্ট খুললাম,বাম হাতের আঙ্গুল দিয়ে নারগিসের সোনার ভিতর ফুসিং দিলাম,নারগিস আহ, অহ, ইহ আমায় আরও জোরে ফুসিং কর ,কি আরাম,আমাকে বিয়ে করবেত? নানা ভাবে আমাকে সাড়া দিচ্ছে। আমি দাড়ালাম আমার বলুটাকে চোষে দেওয়ার জন্য বললাম ,যে বলা সে কাজ, নারগিস পাগলের মত আমার বলুটাকে চোষতে শুরু করল,আমার মনে হল সাড়া পৃথিবীর সমস্ত সেক্স নারগিসের শরীরে বেগ সৃস্টি করেছে। শিশুরা যে ভাবে ফিডার চোষে নারগিস তেমনি ভাবে আমার বলু চোষে আমায়ও পাগল করে দিল।আমি চরম উত্তেজিত, নারগিসকে তার পালং এ শুয়ালাম,দু পা দু দিকে মেলে দঃরতে বললাম,নারগিস ভয় পাচ্ছিল,আমায় অনুরোধ করল আস্তে ঢুকাইয়ো আমি নতুন। আমি না ঢুকিয়ে নারগিসের সোনাটাকে কিছুক্ষন চোষলাম।আহ কি মজা, যারা নারগিসের সোনা চোদেনি তারা কখনো আমার অনুভুতি বুঝবেনা।নারগিস চোষার তীব্রতায় চিৎকার করছে আর পা দুটাকে নারাচ্ছে,আমার সাত ইঞ্চি লম্বা বলুটাকে নারগিসের সোনার মুখে বসালাম,কোন ঠাপ না দিয়ে ফিটিং অবস্থায় নারগিসের শরীরের উপর শুয়ে দুধ চোষতে চোষতে নারগিসের অজান্তে ঠাপ মারলাম, নারগিস মাগো বলে চিৎকার দিয়ে উঠল।এক ঠাপে পুরোটা ঢুকিয়ে আমি নিরবে কিচুক্ষন থেমে রইলাম,নারগিসও নিরব ,প্রথম চোদার কস্ট নারগিস সামলিয়ে নিচ্ছে,ডু মিনিট কেটে গেল। নারগিস ইশারা দিল ঠাপাও,আমি শুর করলামরাম ঠাপ,নারগিস নীচ থেকে ঠাপ দিচ্ছে,আমি উপর হতে ঠাপাচ্ছি।আহ অহু করে নারগিস আমাকে জড়িয়ে ধরল আর নারগিসের মাল আউট,আমি আরো কতক্ষন ঠপিয়ে আমার মুল্যবান মাল নারগিসের সোনার ভিতর ঢেলে দিলাম। এরপর আরো চোদেছি সেটা পরে বলব।
Search
এই মুহুর্তে ব্লগ পড়েছেন
আপনি প্রথম কাকে চোদেছেন?
Poll
Poll
চটির কাহিনীর ধরন
টিপস - ১
টিপস - ২
টিপস - ৩
ঢাকাচটি সংগ্রহশালা (লাইব্রেরী)
-
▼
2009
(22)
-
▼
মে
(22)
- পাগল ভাবী
- শায়লা আন্টি
- মোটা এক ভাবীকে নিয়ে ফ্যাসাদে
- শরফুর মা
- ময়মনসিংহের বৌদি
- সত্যিকারের চটি (চটি দা'র প্রথম সেক্স)
- বিলকিসের দুদু চুষার কাহিনী (চটিদা'র দ্বিতীয় সেক্স)
- ভাবী
- ছোটোমামী
- আপেল খাওয়ার কথা
- গ্রামের এক চাচী
- কাল রাতে মিলিকে পৌঁছে দিতে গিয়ে
- একটাই আফসোস
- যুবতী ভাবীর দেহের জ্বালা
- মাসতুত বোনকে প্রানভরে চোদলাম
- পারুল ভাবীকে চোদার সত্য কাহিনী
- মিলি
- ছোট খালা
- মেয়েটা পাশের বাসার নতুন প্রতিবেশী
- নারগিসকে প্রথম চোদার কাহিনি
- আমি নাজনিন আক্তার পান্নাকে কিভাবে চোদলাম
- আমার খালামণিরা
-
▼
মে
(22)
My Blog List
-
-
-
-
শেষ ৫১২ বছর আগে
-
amamamamamaa১৩ বছর আগে
-
প্রাপ্তবয়স্ক১৩ বছর আগে
-
আনিকাকে কুত্তাচুদা চুদলাম১৪ বছর আগে
-
ত্রিরত্নের ক্ষ্যাপা : দুই১৫ বছর আগে
-
আকাশ পথের প্যাচালি:১৫ বছর আগে
-
-
-
-
-
-
0 Comments Received
Leave A Reply